সহশ্রাম ধূলদিয়া ইউনিয়নে গচিহাটা বাজারে রাস্তার পার্শ্বে এই কেন্দ্রটি অবস্থিত।
১ । পরিবার পরিকল্পনা সেবা ।
২ । শিশু ০-৫ বছর বয়সের শিশু সেবা
৩ । গর্ভবতী মায়েদের সেবা
৪ । প্রসূতী মায়েদের সেবা
৫ । প্রজনন স্বাস্থ্য সেবা
৬ । টিকা দান কর্মসূচী
৭ । সাধারন রোগী সেবা
৮ । স্বাস্থ্য শিক্ষা সেবা
উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত নারী-পুরম্নষ, বৃদ্ধ-যুব-শিশু সকলকে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়।
* ডায়রিয়া রোগীদের জন্য ওআরএস সরবরাহ করা হয়।
* হাসপাতালে আগত প্রসূতি রোগীদের এন্টিনেটাল চেকআপসহ প্রয়োজনীয় উপদেশ দেয়া হয় এবং
আয়রন ট্যাবলেট সরবরাহ করা হয়।
* জাতীয় যক্ষ্মা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের আওতায় যক্ষ্মা রোগীদের কফ পরীÿার জন্য কফ কালেকশন
করা হয় এবং যক্ষ্মা কুষ্ঠ রোগীদের বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ কর হয়।
* শিশু ও মহিলাদের ইপিআই কার্যক্রমের আওতায় পতিষেধক টিকা দেয়া হয়
* উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত রোগীদের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও প্রজনন স্বাস্থ্য শিÿা দেয়া হয়
*উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আগত কিশোর-কিশোরী ও সÿম দম্পতিদের মধ্যে প্রজনন স্বাস্থ্য ও পরিবার
পরিকল্পনা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
* প্রয়োজনে রোগীকে উপজেলা হাসপাতালে রেফার করা হয়
* আগত রোগী ও তাঁদের আত্মীয়-স্বজনগণ স্বাস্থ্য সেবা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও উপদেশের জন্য
সংশ্লিট চিকিৎসকগণের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারেন।
* উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় সংখ্যক নোটিশ বোর্ড সবার দৃষ্টিগোচর হয় এমন জায়গায় স্থাপিত আছে।
নোটিশ বোর্ডে প্রয়োজনীয় তথ্য লিপিবদ্ধ আছে।
* সরবরাহ সাপেক্ষে ঔষধ সমূহ সেবাকেন্দ্র হতে বিনা মূল্যে প্রদান করা হয়। তবে চিকিৎসার প্রয়োজনে
কোন কোন ঔষধ কেন্দ্রের বাহির হতে সেবা গ্রহীতাকে ক্রয় করতে হতে পারে।
* বোর্ডে মজুদ ঔষধের তালিকা, প্রাদনকৃত সেবাসমূহের তালিকা, সেবা প্রদানকারী চিকিৎসকের তালিকা
টানানো আছে।
* সেবা গ্রহীতার কর্তৃব্য-
সেবা প্রদানকারীগণ সেবা গ্রহীতার নিকট হতে সৌজন্য মূলক আচরণ প্রাপ্তির অধিকার রাখে
১.স্বাস্থ্যওপারিবারিককল্যাণকেন্দ্রঃমৌজাঃবাড়ীবাঁকা, খতিয়ানআরএস-৬৭৮,দাগসাবেক-১৫৯৯
হাল২৪৯৩, জমিরপরিমাণ-৩০শতক।
(ক) মেডিকেলঅফিসার ঃ১(ডেপুটিশনেঅন্যত্রকর্মরত)
(খ) সাকমো ঃ১(শূন্যপদ)
(গ) পরিবারিককল্যাণপরিদর্শিকা ঃ০১জন
(ঘ) ফার্মাসিষ্ট ঃ১
(ঙ) আয়া ঃ১ (চ)এম,এল,এস ঃ১
২. গর্ভবতীপরির্চায্যা ঃ৪৮০জন
৩. প্রসুতিপরির্চায্যা ঃ৩৯২জন
৪. শিশুপরির্চায্যা ঃ২৯৩৫জন
৫. খাওয়ারবড়িসুখি ঃ২৪৫
৬. কনডমব্যবহারকারী ঃ৯৭
৭. ইনজেকশনব্যবহারকারী ঃ৪৯৭৯জন
৮. কপার্টি ঃ১৩
৯. ইমপ্লান্ট ঃ১১৯
১০. সাধারণরোগীপরির্চায্যা ঃ৫৩৭৮জন
পরিবারপরিকল্পনাবিষয়কতথ্য
১. মোটগ্রামেরসংখ্যা ঃ১৭টি
২. মোটলোকসংখ্যা ঃপুরুষ-১৯০৮০মহিলা-১৭৯৫৮মোট-৩৭০৩৮
৩. মোটসক্ষমদম্পত্তিরসংখ্যা ঃ৯৮৭৩
৪. মোটগ্রহণকারীরদম্পত্তিরসংখ্যা ঃ৭৭৭৮
৫. মোটগ্রহণকারীরশতকরাহার ঃ৭৯.৫৪%
৬. পদ্ধতিভিত্তিকব্যবহারকারীরসংখ্যা২০১১সালঅনুযায়ী
১।স্থানীয়পদ্ধতি (ক)পুরুষবন্ধাকরন ঃ১৪৩জন
(খ) মহিলাবন্ধাকরন ঃ২২৬১জন
২। অস্থায়ীপদ্ধতি ১.দীর্ঘ্যমেয়াদী (ক)কপার্টি ঃ২০০জন
(খ)ইনজেকশন ঃ১৭১৩জন
(গ)নরপ্ল্যান্ট ঃ১৪৮
৩। স্বল্পমেয়াদী (ক) খাওয়ারবড়ি ঃ১৮০৫জন
(খ) কনডম ঃ৫০৮জন
*সবর্মোটগ্রহণকারীরশতকরাহার ঃ৭৯.৫৪%
জন- স্বাস্থ্যবিভাগ
১.সরকারীনলকুপ ঃ৩৮১টি।চলমান২৯৫টি।
২.এনজিওনলকুপ ঃ২৩টি।চলমান২৩টি
৩.ব্যক্তি মালিকানাধিন নলকুপঃ ৫৬১৬টি। চলমান৫৫৭৪টি।
৪. ইনদারা ঃরেজিঃচালূ- ১৯টি, রন্ধ-৬৫টি মোট৮৫টি
৫. পাটকুয়া ঃরেজিঃচালু-১টিবন্ধ২টি মোট০৩টি
অত্র ইউনিয়ন এলাকায় নবীননগর, যাদবপুর, বাজিতপুর, বুড়িপোতা, গোভীপুর, কামদেবপুর ও গুচ্ছগ্রাম ও রাধাকান্তপুর এলাকার পানির মাত্রা অতিরিক্ত আর্সেনিক আক্রান্ত। জরুরী ভিত্তিতে অত্র এলাকার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত পানির ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার।
স্বাস্থ্যসম্মতপায়খানাঃ ইতো মধ্যে ২০০৩ সালে বেজলা ইনসার্ভে অনুযায়ী অত্র এলাকায় ৬৩৩৫ টি পরিবার বসবাস করে। তার মধ্যে নিজস্ব ৪৩৮৫টি পরিবার, যৌথ পরিবার ল্যাট্রিন ব্যবহার করে ১৪৬০টি পরিবার।, ল্যাট্রিন নেই ১৪৯১ টি পরিবারে, স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার করে। সকলের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার নিশ্চিত করতে অত্র পরিষদ কর্তৃক বিভিন্ন কাযর্ক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করা যায় চলতি বছরে ইসকলের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
২০১২ সালের ডিসেম্বর পযর্ন্ত সকলের জন্যস্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা নিশ্চিত করতে হলে হতদরিদ্র প্রায় ১২০০নতুন পরিবার প্রধানদের বিনা মূল্যে এখনও রিংস্লাব সরবরাহ করতে হবে। এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
(ক)স্বাস্থ্যসম্মতপায়খানাব্যবহারকারী৪৩৮৫টিপরিবার।
(খ)অস্বাস্থ্যসম্মতপায়খানাব্যবহারকারী১৪৬০টিপরিবার।
(গ)খোলাজায়গায়মলত্যাগব্যবহারকারী১৪৯১টিপরিবার।
(চ)আর্সেনিকযুক্তটিউবওয়েলেরসংখ্যা১২৯৭টি।
ইপিআই কর্মসূচীঃ
· কর্মসূচীর নামঃ সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচী
· কর্মসূচী বাসত্মবায়নকারীঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা এবং তাহার আওতাধীন সকল স্বাস্থ্য কর্মী।
· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারীঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ।
-লক্ষ্য ও পদ্ধতিঃ শিশুদের ০৮টি রোগের বিরম্নদ্ধে প্রতিরোধ টিকা প্রদান ও ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর মাধ্যমে রাতকানা রোগ ও অপুষ্টি প্রতিরোধ। মায়েদের কে টিটি টিকার মাধ্যমে মা এবং নবজাতক শিশুর টিটেনাস প্রতিরোধ ব্যবস্থা। মায়েদের-কে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে মায়েদের এবং নবজাতক শিশুদের ভিটামিন এ এর ঘাটতি পুরন। মূল লক্ষ্য হচ্ছে, শিশু ভোগামিত্ম এবং মৃত্যুহার কমানো।
· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীঃ ১৫-৪৯ বৎসরের সকল মহিলা এবং ০- ৬০মাস বয়সী সকল শিশু।
ই ও সি কর্মসূচীঃ
· কর্মসূচীর নাম ঃ প্রসুতি সেবা
· কর্মসূচী বাস্তবায়নকারী ঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা এবং ই ও সি অমত্মর্ভুক্ত হাসপাতালসমূহের ডাক্তার ও নার্স।
· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী - স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, ইউনিসেফ ।
· লক্ষ্য ও পদ্ধতি - নিরাপদ মাতৃত্ব ,বিপদ মুক্ত ডেলিভারী এবং শিশু ও মাতৃ মৃত্যু হার কমানো।
· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী - সকল গর্ভবতী মা।
এ আর আই কর্মসূচীঃ
· কর্মসূচীর নাম - এ আর আই।
· কর্মসূচী বাস্তবায়নকারী ঃ তত্বাবধায়ক/ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তাসহ প্রতিষ্ঠানের সকল ডাক্তার,
চিকিৎসা সহকারী, ফার্মাসিষ্ট, নার্স ।
· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী - স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়, ইউনিসেফ ।
· লক্ষ্যও পদ্ধতি - শিশুদের নিউমোনিয়া এবং শ্বাসনালী প্রদাহ জনিত রোগের চিকিৎসা এবং প্রকোপ কমানো।
· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী ঃ সকল শিশু।
টিবি এবং লেপ্রোসী কন্ট্রোল কর্মসূচীঃ
· কর্মসূচীর নামঃ যক্ষ্মা ও লেপ্রোসী কন্ট্রোল কর্মসূচী।
· কর্মসূচী বাসত্মবায়নকারী ঃ ব্র্যাক এবং স্বাস্থ্য বিভাগ যৌথভাবে।
· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী ঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়।
· লক্ষ্যও পদ্ধতি ঃ মূল লক্ষ্য হচ্ছে ওপেন কেইস সনাক্ত করে চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে রোগের বিসত্মার
নিয়ন্ত্রন করা।
· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী ঃ বাংলাদেশের সকল জনগোষ্ঠী।
আর্সেনিক কর্মসূচীঃ
· কর্মসূচীর নামঃ আর্সেনিকোসিস রোগ নির্ণয় কর্মসূচী ।
· কর্মসূচী বাস্তবায়নকারীঃ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা এবং তাহার আওতাধীন সকল স্বাস্থ্য কর্মী।
· অর্থায়ন ও অন্যান্য সহায়তাকারী ঃ স্বাস্থ্য ও পঃ কঃ মন্ত্রণালয়।
· লক্ষ্য ও পদ্ধতিঃ মূল লক্ষ্য হচ্ছে আর্সেনিকোসিস রোগ নির্ণয় এবং তাহার চিকিৎসা প্রদান।
· আওতাভুক্ত সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠী ঃ সকল জনগোষ্ঠী।
এ ছাড়াও অন্যান্য সকল ধরনের রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।
২০১২ সালের ডিসেম্বর পযর্ন্ত সকলের জন্যস্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা নিশ্চিত করতে হলে হতদরিদ্র প্রায় ১২০০নতুন পরিবার প্রধানদের বিনা মূল্যে এখনও রিংস্লাব সরবরাহ করতে হবে। এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
(ক)স্বাস্থ্যসম্মতপায়খানাব্যবহারকারী৪৩৮৫টিপরিবার।
(খ)অস্বাস্থ্যসম্মতপায়খানাব্যবহারকারী১৪৬০টিপরিবার।
(গ)খোলাজায়গায়মলত্যাগব্যবহারকারী১৪৯১টিপরিবার।
(চ)আর্সেনিকযুক্তটিউবওয়েলেরসংখ্যা১২৯৭টি।
অত্র অফিসের নিজস্ব কোন প্রকল্প নেই। তবে বিভিন্ন সংস্থার প্রকল্প গুলো এই অফিসের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়ে থাকে। প্রকল্প সমূহ যথাক্রমে :-
১। ব্র্যাক পরিচালিত যক্ষা প্রতিরোধ কর্মসূচী।
২। এনভেঞ্জার হেলথ ও মায়ের হাসি মাঠ সেবা কার্যক্রম।
৩। মাসিক টিকাদান এবং ইপিআই কর্মসূচী।
কটিয়াদী উপজেলা হতে গচিহাটা বাজারে আসতে হয়। স্বাস্থ্য পরিবার কল্যান কেন্দ্র, গচিহাটা, কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস